শুক্রবার বিকাল চারটায় ভোট গণনার কক্ষে মাইকে এই দাবি করেন তিনি।
ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড.সুলতানা আক্তার বলেন, আমি আমার সহকর্মীর মৃত্যুতে ভোট গণনা বন্ধ চাই, সনাতনী নয় ওয়েমার মেশিনে ভোট গণনার জোর দাবি করছি। মতবিনিময় সভায় কেন আমাদের বলা হয়েছিল যে, ভোট গণনার সময় আসতে হবে না আপনারা শুধু রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করলেই হবে। আপনারা এসে শুধু রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর দিয়ে যাবেন। আমি আমার একজন পোলিং কর্মকর্তাকে কল দিয়েছি তিনি আমাকে বলেন ম্যাডাম আপনি কি আমাকে চাকর পেয়েছেন?
পোলিং কর্মকর্তা অসুস্থ হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি। পোলিং কর্মকর্তা না আসলে নওয়াব ফয়জুন্নেছা হলের ভোট গণনা শুরু করতে পারব না। আপনারা আর কত সহকর্মীকে অসুস্থতা দেখতে চান । এই সনাতনী পদ্ধতিতে যদি ভোট গণনা করতে থাকে তাহলে তিনদিন লাগবে৷।
তিনি আরও বলেন, আপনারা যদি সনাতনী পদ্ধতিতে ভোট গণনা করবেন, তাহলে আমাদের আগেই জানালেন না কেন? আমরা তাহলে হলেই ভোট গণনা করতাম। আমরা ওয়েমার মেশিনে ভোট গণনা করতে পারব না। আমি আমার সহকর্মীর মৃত্যুতে ব্যথিত, ক্ষুব্ধ। আমি এই মৃত্যুর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অব্যবস্থাপনা দায়ী। আমি এই মৃত্যুর বিচার চাই।