এপ্রিলের পেহেলগাঁম হামলার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান ক্রীড়া সম্পর্ক নিয়ে বিতর্ক চলছে।
দ্বিপক্ষীয় সিরিজ বহু বছর ধরেই বন্ধ, তবে বহুজাতিক টুর্নামেন্টে মুখোমুখি হওয়ার অনুমতি দিয়েছে ভারত সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় এশিয়া কাপে অন্তত একবার নয়, সম্ভাব্য তিনবার মুখোমুখি হতে পারে দুই দল। তবে সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট ভারতীয় সমর্থকরা বিসিসিআই-এর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে হ্যাশট্যাগ #BoycottAsiaCup এবং #INDvPAK।
অনেকেই লিখেছেন, পাকিস্তানের সঙ্গে ক্রিকেট খেলা মানে সন্ত্রাসবাদের মদদ দেওয়া। কেউ কেউ এমনকি ভারতের খেলে না নামার পক্ষেও মত দিচ্ছেন, যদিও তাতে পাকিস্তান বিনা খেলায় পয়েন্ট পেয়ে যাবে।
এদিকে, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ম্যাচ বাতিলের আবেদন খারিজ করে জানিয়েছে—খেলাধুলাকে রাজনৈতিক মামলায় টেনে আনা ঠিক নয়। তবু ভারতীয় সমর্থকদের একাংশের ক্ষোভ টিকিট বিক্রিতে প্রভাব ফেলেছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
১৪ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে ভারত ও পাকিস্তান। এখন প্রশ্ন, স্টেডিয়াম কি ভরবে দর্শকে নাকি সত্যিই বয়কট ট্রেন্ড প্রভাব ফেলবে? উত্তর মিলবে মাঠে নামার দিনই।