বুড়িগোয়ালিনীর ট্রলার মালিক নূর ইসলাম বলেন, তিন মাস ট্রলার পড়ে থাকায় অনেক কিছু নষ্ট হয়ে গেছে। মেরামতের জন্য সমিতি থেকে ঋণ নিতে হয়েছে। এখন পাস ছাড়ার পর যে টাকা আয় করবো, তা দিয়ে আগে ঋণ শোধ করতে হবে। সংসার চালানো কষ্টকর হয়ে যাবে।
কালিঞ্চী রফিকুল বলেন, সুন্দরবনে মাছ ধরা বন্ধ থাকায় গত তিন মাসে সুদে টাকা ধার করে সংসার চালাতে হয়েছে। এখন আয় শুরু হলেও প্রথমে ঋণ পরিশোধ করতে হবে।পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক ফজলুর রহমান বলেন, প্রজনন ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের স্বার্থে প্রতিবছর জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত মাছ ধরা ও পর্যটক প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়। আজ থেকে অনুমতি নিয়ে জেলে ও পর্যটকরা প্রবেশ করতে পারবেন। তাদের নিরাপত্তা ও সহযোগিতা নিশ্চিত করতে বনবিভাগ প্রস্তুত।