রোববার (৩১ আগস্ট) রাত পৌনে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করে এবং আজ সোমবার সকাল ৯টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়।
হল ছাড়ার নির্দেশনা থাকলেও বাকৃবি শিক্ষার্থীরা অবস্থান করছেন হলে
তবে নির্দেশনা অমান্য করে ছেলেদের নয়টি হল থেকে শিক্ষার্থীরা হল ছাড়েননি। অন্যদিকে, মেয়েদের হলগুলোতে নারী শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে সকাল থেকেই নারী শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগ করতে দেখা যায়। ভোর থেকে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা ব্যাগ হাতে ক্যাম্পাস ত্যাগ করছেন।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ক্যাম্পাসজুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। সরেজমিনে দেখা গেছে, ছেলেদের হলগুলো থেকে দলে দলে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে আব্দুল জব্বার মোড়ে জড়ো হচ্ছেন।
হল ছাড়ার নির্দেশনা থাকলেও বাকৃবি শিক্ষার্থীরা অবস্থান করছেন হলে
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জুলাই ৩৬ হলের শিক্ষার্থী তাসফিয়া আফরিন হল থেকে বের হন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরীক্ষা চলছিল। হঠাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো। আমাদের হলের প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর হল ত্যাগে বাধ্য করেছে।