• রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন
  • |
  • |
Headline :
সমকাল সুহৃদ সমাবেশের আয়োজনে পাবনায় শিক্ষার্থীদের বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত কোস্ট গার্ডের অভিযানে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, দেশীয় অস্ত্র, গোলাবারুদ ও মাদকসহ আটক ৬ অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ গোপালগঞ্জে প্রাথমিকের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ রংপুরে সেপ্টেম্বর মাসে তুলনামূলক কম তাপমাত্রার মধ্যেও ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে নলছিটিতে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সঃ) উদযাপন স্বেচ্ছাসেবকদল ও শ্রমিকদলের মধ্যে প্রীতি ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত ৬০ কোটি রুপি হাতিয়ে নিলেন শিল্পা-রাজ? চাঞ্চল্যকর অভিযোগ মুহাম্মদ (সা.)-এর কথা, কর্ম ও জীবনাদর্শ সব মুসলমানের জন্য অবশ্য অনুসরণীয় নীলফামারীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

মব ভায়োলেন্স সহ্য করা হবে না : সেনাপ্রধান

স্পষ্টবাদী ডেস্ক / ১৭২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

‘মব ভায়োলেন্স’ বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনী এখন আরো কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। সংঘবদ্ধ জনতার নামে বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা আর সহ্য করা হবে না।

গতকাল বুধবার ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান এ কথা বলেন। ঢাকায় অবস্থানরত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এতে অংশ নেন। অনেক কর্মকর্তা ভার্চুয়ালিও যুক্ত হন। সেখানে উপস্থিত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্যগুলো জানা গেছে। যদিও আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

সেনাপ্রধান বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাঁকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে। তিনি বলেন, সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। এই বাস্তবতায় সব পর্যায়ের সেনা সদস্যকে তিনি নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

সংস্কার প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান বলেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। তিনি বলেন, মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে এবং তা বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হতে হবে। এখানে জাতীয় স্বার্থ দেখতে হবে, যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক ঐকমত্য) মাধ্যমে সেটা হতে হবে।

রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার বিষয়ও এখানে যুক্ত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category