• শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:১৬ অপরাহ্ন
  • |
  • |
Headline :
ফুটবল ম্যাচ ঘিরে তুমুল সংঘর্ষ, ইউএনওসহ আহত ২০ নান্দাইলে কবরস্থানে রহস্যজনক আগুন, এলাকাবাসীর উদ্বেগ আমরণ অনশনে চবির ৯ শিক্ষার্থী, অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩ সহকর্মীর লাশের উপর দিয়ে ভোট গণনা করতে চাই না: অধ্যাপক ড. সুলতানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেপ্তার ১৮০৯ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট এখনো অবিক্রীত, ভারতীয় নেটিজেনদের বয়কট ট্রেন্ডে ব্যাপক তোলপাড় পাঞ্জাবে বন্যার্ত ১৫০০ পরিবারের দায়িত্ব নিলেন শাহরুখ জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের জাকসু নির্বাচনে ৫ হলের অনানুষ্ঠানিক ফল প্রকাশ, ভোট গণনা শেষ ১৭ হলের কাতারে ইসরায়েলের হামলা থেকে যেভাবে বেঁচে গেলেন যোদ্ধারা

কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র থাকবে না, প্রতিজ্ঞা নেতানিয়াহুর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক / ১৫ Time View
Update : শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র থাকবে না, প্রতিজ্ঞা নেতানিয়াহুর
কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র থাকবে না, প্রতিজ্ঞা নেতানিয়াহুর

অধিকৃত পশ্চিম তীরে একটি বৃহৎ বসতি স্থাপন প্রকল্পের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিজ্ঞা করে বলেছেন, ‘কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র থাকবে না।’ স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। নেতানিয়াহু মাআলে আদুমিমে এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘আমরা আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে যাচ্ছি, কোনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্র থাকবে না। এই স্থান আমাদের।

’ এটি একটি ইসরায়েলি বসতি, যা জেরুজালেমের ঠিক পূর্বে অবস্থিত।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের জমি এবং আমাদের নিরাপত্তা রক্ষা করব… আমরা এই শহরের জনসংখ্যা দ্বিগুণ করব।’ এই অনুষ্ঠানটি তার কার্যালয় থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ বর্গকিলোমিটার (পাঁচ বর্গমাইল) এলাকাজুড়ে একটি অঞ্চল নির্মাণের পরিকল্পনা করে আসছে।

যা ‘ই১’ নামে পরিচিত। তবে আন্তর্জাতিক বিরোধিতার মুখে সেই পরিকল্পনা বহু বছর ধরে স্থগিত ছিল।

গত মাসে ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোত্রিচ ঘোষণা দেন, তিনি ‘ই১’ এলাকায় প্রায় ৩ হাজার ৪০০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনাকে সমর্থন করছেন। এই সংবেদনশীল অঞ্চলটি জেরুজালেম ও মাআলে আদুমিমের মাঝখানে অবস্থিত।

তার এই ঘোষণার ফলে ব্যাপক নিন্দা ছড়িয়ে পড়ে।জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, “এই বসতি পশ্চিম তীরকে কার্যত দুই ভাগে ভাগ করে ফেলবে এবং এটি একটি সংযুক্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য ‘অস্তিত্বগত হুমকি’ তৈরি করবে। ১৯৬৭ সাল থেকে ইসরায়েলের দ্বারা অধিকৃত পশ্চিম তীরের সব বসতিকে আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, সেগুলোর জন্য ইসরায়েলি পরিকল্পনা অনুমোদন থাকুক বা না থাকুক।”

ব্রিটেন, ফ্রান্সসহ একাধিক পশ্চিমা সরকার ঘোষণা করেছে যে, তারা চলতি মাসের শেষে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ব্রিটেন বলেছে, যদি ইসরায়েল গাজার বিধ্বংসী যুদ্ধে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সম্মত না হয়।

তবে তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পদক্ষেপ নেবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category