পরিবারের সূত্র জানায়, দগ্ধ অবস্থায় তাকে দ্রুত কির্তিপুর বার্ন হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
এদিনই নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। আন্দোলনকারীরা অলির নিজস্ব বাসভবনেও আগুন ধরিয়ে দেয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে সোমবার থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ দুর্নীতি ও সরকারের বিরুদ্ধে এক বৃহত্তর আন্দোলনে রূপ নেয়।
আন্দোলনকারীরা রাজধানীর রাস্তায় অর্থমন্ত্রী বিষ্ণুপ্রসাদ পাওডেলকে তাড়া করে মারধর করে।
শুধু তা-ই নয়, পুলিশের গুলিতে সোমবার অন্তত ১৯ জন নিহত হয় বলে জানা গেছে। এর পরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। সংসদ ভবনসহ শীর্ষ নেতাদের বাড়িঘরে আগুন দেওয়া হয়।
‘জেন জি আন্দোলন’ নামে পরিচিত এই বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল সরকারের সিদ্ধান্তে ফেসবুক, এক্স, ইউটিউবসহ একাধিক সামাজিক মাধ্যম বন্ধের কারণে। সরকার দাবি করেছিল, এসব প্ল্যাটফরম দেশটিতে নিবন্ধন না করে কার্যক্রম চালাচ্ছিল এবং সরকারি তত্ত্বাবধান মানছিল না।