নুর বলেন, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন কলকারখানা, শিল্প মালিকদের কাছ থেকে আগে শামীম ওসমানের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের লোকের চাঁদা নিত। এখনও কেউ না কেউ চাঁদা নিচ্ছে। চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও সন্ত্রাস বন্ধে রাজনৈতিক কমিটমেন্ট দরকার। কিন্তু কেউ সেটি চায় না। কারণ সবাই ভোটকেন্দ্র দখল করার জন্য, গুন্ডামি, মাস্তানি করার জন্য তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করতে চায়।
নুর বলেন, নারায়ণগঞ্জে অসংখ্য সংগ্রামী ও সাহসী তরুণ রয়েছে, যারা শামীম ওসমানদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে হাসিনার পতনের জন্য লড়াই করেছে। মানুষের সমর্থন পেলে তারাই আগামীর জনপ্রতিনিধি হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মাদকের ব্যবসা-বাণিজ্য চলে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায়। শুধু ব্যক্তি পাল্টায় দৃশ্যপট পাল্টায় না।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগামীতে বাংলাদেশ কোন দিকে যাবে এবং কীভাবে পরিচালিত হবে তার ফয়সালা হবে এই নির্বাচনে।
যুব অধিকার পরিষদ নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার সভাপতি শেখ সাব্বিরের সভাপতিত্ব ও ছাত্র অধিকারের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান রাজের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান প্রমুখ।