তারুণ্য ঐক্যবদ্ধ হলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন শক্তির নবজন্ম হবে। এই উপলব্ধিবোধ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মধ্যে থাকা উচিত। প্রণয় হয় উভয় পক্ষের কাছাকাছি আসা ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এরপর একে অন্যকে ছাড় দেওয়ার মাধ্যমে সেই সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে হয়।
তিনি আরও লেখেন, দুটি দলের মধ্যে যে সম্পর্ক তৈরি হতে চলেছে, এটাকে বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ উভয় দলের নেতাকর্মীদের। সব পক্ষ দায়িত্বশীল আচরণ না করলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বহু মানুষের স্বপ্ন। এনসিপি গঠনের আগেও ঐক্য প্রক্রিয়া নিয়ে প্রচেষ্টা ছিল। নতুনভাবে সেটি আবার আলোচনায়। এবার বাস্তবায়ন না হলে জনগণ আমাদের সব পক্ষকে ধোঁকাবাজ মনে করবে।
তার মতে, ন্যায্য ও সাম্যতার ভিত্তিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদ অত্যন্ত ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। এ ক্ষেত্রে দল ও অঙ্গসংগঠনের সবাইকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য করার বিষয়ে সচেতন থাকার অনুরোধ করছি।